হর হর মহাদেবকে তুষ্ঠ করুন ভক্তি দিয়ে, মহাজাগতের সঙ্কট থেকে মুক্তি দেবে – সংস্কৃত শিব (দেবনাগরী: शिव, śiva) শব্দটি একটি বিশেষণ, যার অর্থ “শুভ, দয়ালু ও মহৎ”।ব্যক্তিনাম হিসেবে এই শব্দটির অর্থ “মঙ্গলময়”। রূঢ় রুদ্র শব্দটির




পরিবর্তে অপেক্ষাকৃত কোমল নাম হিসেবে এই শব্দটি ব্যবহৃত হয়।] বিশেষণ হিসেবে শিব শব্দটি কেবলমাত্র রুদ্রেরই নয়, অন্যান্য বৈদিক দেবদেবীদের অভিধা রূপে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। সংসকৃত শৈব শব্দটির অর্থ “শিব সংক্রান্ত”। এই শব্দটি




হিন্দুধর্মের একটি অন্যতম প্রধান শাখাসম্প্রদায় ও সেই সম্প্রদায়ের মতাবলম্বীদের নাম হিসেবে ব্যবহৃত হয়।শৈবধর্মের কয়েকটি প্রথা ও ধর্মবিশ্বাসের বিশেষণ রূপেই এই শব্দটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে।শৈবধর্ম আবার হিন্দুধর্মের প্রবেশদ্বার। স্নান




সেরে শুদ্ধ বস্ত্র পড়ে শিবলিঙ্গের মাথা জল এবং মধু দিয়ে ভালো করে ধুয়ে দিয়ে তারপর দুধ ঢালতে হবে। এতে করে বাবার কৃপায় সংসার জীবনে সমস্যা থাকবে না, চাকরীতেও আসবে উন্নতি। মহাদেব খুব অল্পেতে খুশি। সামান্য ফুল,




বেলপাতা দিয়ে বাবাকে পূজো দিলেই তিনি খুশি হয়ে যান। প্রসাদের থালায় রাখুন লাড্ডু, দই, পিটে-পুলি, আর বেশি করে চিনি দিয়ে তৈরি করা দুধ। এগুলো বাবা মহাদেবের অতি প্রিয় খাবার।




স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ একই হলে যা হয়
বিয়ের আগে স্বামী ও স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ পরীক্ষা করে নেয়া খুবই দরকার । কারন তাদের রক্তের গ্ৰুপের ওপর নির্ভর করে সন্তানের জীবন ধারা তৈরি হয় । কিন্তু এই বিষয়টি নজরে আন্দাজ করে কেই বিয়ে করে নেয় , ভাবেনা তাদের সন্তান উপর কতটা প্রভাব পরবে এটির । তাহলে এ বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক: স্বামী ও স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এক




হলে কোনও সমস্যা হয় না বলে থাকেন ডাক্তাররা । কিন্তু এটাই কী ঠিক । আবার অনেকে ভাবেন যদি স্ত্রীর নেগেটিভ
রক্তের গ্রুপ থাকে এবং স্বামীর পজিটিভ গ্রুপ থাকে তাহলে সমস্যা হয়ে থাকে। এটি সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। কারণ, থ্যালাসেমিয়া রোগ ক্রোমোজোম অ্যাবনরমালিটি থেকে হয়। এই প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ এই নিয়মে আনুসরে ঘটে । ১. স্বামী




পজিটিভ (+) স্ত্রী পজেটিভ (+) হলে সুস্থ সন্তান। ২. স্বামী নেগেটিভ (-) স্ত্রী নেগেটিভ (-) হলে সুস্থ সন্তান ৷ ৩. স্বামী নেগেটিভ (-) স্ত্রী পজেটিভ (+) হলে সুস্থ সন্তান। ৪. স্বামী পজিটিভ (+) স্ত্রী নেগেটিভ (-) হলে প্রথম সন্তান সুস্থ, দ্বিতীয় থেকে সমস্যা হয়।







