সারা আলিয়া, সোনমদের পু’রনো ছবি শেয়ার করে ফের করনের বি’রুদ্ধে – সুশান্ত সিং রাজপুতের (sushant singh rajput) মৃত্যুর (death) পর বলিউড (bollywood) ইন্ডাস্ট্রির নানা লুকনো দিক প্রকাশ্যে এসেছে। ইন্ডাস্ট্রির




নেপোটিজম, ‘বুলিং’ এইসব বিষয় চর্চায় উঠে এসেছে। বহু তারকাই মুখ খুলেছেন বিষয়গুলি নিয়ে। অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওয়াত (kangana ranawat), পরিচালক অভিনব সিং কাশ্যপ সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেদের ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন। আবারও একটি বিষ্ফোরক মন্তব্য করেছেন কঙ্গনা। নিজের টুইটার হ্যান্ডেলে এবার করন জোহরের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন




কঙ্গনা। আর তাঁর ক্ষোভে কার্যত ‘বলি’ হয়েছেন তারকা সন্তানরা। টুইটে আলিয়া ভাট, সোনম কাপুর, সোনাক্ষী সিনহা ও সারা আলি খানের পুরনো ছবি শেয়ার করেছেন অভিনেত্রী। যখন আলিয়া, সোনমরা বলিউডে প্রবেশ করেননি এসব তখনকার ছবি। এখনকার ‘গ্ল্যামারাস’ লুকের সঙ্গে আগেকার চেহারার কোনও মিলই নেই। সেই প্রসঙ্গ তুলেই কঙ্গনা




লিখেছেন, ‘অনেকে এটাকে বডি শেমিং বলছেন। না এটা তা নয়। এটা হল সত্যিটা তুলে ধরা করন জোহরের মতো মুভি মাফিয়াদের সামনে যারা বলেছিলেন, আউটসাইডাররা তারকা সন্তানদের মতো সুন্দর ও প্রতিভাবান না হলে সেটা তাদের দোষ নয়। মানুষের এবার এদের মগজ ধোলাই সম্পর্কে সচেতন হওয়া উচিত।’এর আগে হৃতিক রোশনের




পরিবারের সঙ্গে পুরনো বাদানুবাদের প্রসঙ্গ তুলে অভিনেত্রী অভিযোগ করেন, জাভেদ আখতার তাঁকে বলেছিলেন রোশন পরিবারের কাছে ক্ষমা চাইতে। নাহলে তাঁকে আত্মহত্যা করতে হবে। অভিনেত্রীর কথায়, “একবার জাভেদ আখতার আমাকে বাড়িতে ডেকে বলেন রাকেশ রোশন ও তাঁর পরিবার খুব বড়। যদি তুমি ওদের কাছে ক্ষমা না চাও তাহলে




তোমার কিছু করার থাকবে না। ওরা তোমাকে জেলে পুরবেন আর এরপর তোমার কাছে আত্মহত্যা ছাড়া আর কোনও উপায় থাকবে না। ওনার এমন কেন মনে হল যে আমি হৃতিকের কাছে ক্ষমা না চাইলে আত্মহত্যা করব।” কঙ্গনা আরও বলেন, তিনি জানেন না তাঁরা সুশান্তকে ফোন করে এমন ভাবেই তাঁর মগজ ধোলাই করছিল কিনা। তিনি নিজের জীবনে




এমন পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছেন তাই সুশান্তকেও তিনি বুঝতে পারেধ বলে মন্তব্য করেন কঙ্গনা। তিনি বলেন, “সুশান্ত বহুবার সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন বলিউডে নেপোটিজম ও ট্যালেন্ট পাশাপাশি চলতে পারে না।” সুশান্তের সঙ্গে আদিত্য




চোপড়ার বিবাদের কথা উল্লেখ করে কঙ্গনা অভিযোগ করেন, ‘সুলতান ‘ ছবিতে অভিনয়ের প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য তাঁকেও উনি হুমকি দিয়েছিলেন আর কোনোদিন তাঁর সঙ্গে কাজ করবেন না।







