রাজ্যে ২৫০০ টাকা দিলেই মিলছে করোনা নেগেটিভ নেগেটিভ জাল সার্টিফিকেট! – দেশের চর’মতম সংকটময় পরিস্থিতিতে দুর্নী’তি থেমে নেই। দুর্নী’তিগ্রস্ত ব্যক্তিরা সবসময় তাদের ক্রিয়া-কলাপ চালিয়ে চলেছেন।যে কোনো দিক থেকেই হোক না কেন দু’র্নীতি না করলে যেন তাদের




দিনযাপন হয়না।সেরকমই সাংবাদিকদের ক্যামেরার জালে একের পর এক ঘটনা ধরা পড়ছে।ক্যামেরার আড়ালে থেকে অনেকে আবার রেহাই পেয়ে যাচ্ছেন এমন ঘটনাও কম নয়। প্রথম সারির ক-রোনা যো’দ্ধা হিসেবে কিছু মানুষ পরিবার-পরিজনের কথা ভুলে একত্রিত হয়ে লড়ে চলেছেন। অন্যদিকে বেশ কিছু দুর্নী’তিগ্রস্থ মানুষ তারা দুর্নী’তি করতেই ব্যস্ত।মিরাটের একটি হাসপাতালে একটি অত্যন্ত আ’পত্তিকর ঘটনা




ঘটেছে। ভিডিও হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। ভিডিও ক্লিপটি হল একটি বেসরকারি হাসপাতলে। ক-রোনা সংক্র’মণের সময়ে অতি নিচ কর্মের সাথে চু’ক্তিব’দ্ধ হয়েছেন ওই হাসপাতালের কর্মীরা। বিপুল অং’কের অর্থ খরচ করলেই মিলবে কো-ভিড ১৯ এর নেগেটিভ রিপোর্ট। শুনে হয়ত সকলেই খুবই আশ্চর্য হবেন। ইতিমধ্যে হাসপাতালের মালিকদের বিরু’দ্ধে মা’মলা দায়ের করা হয়েছে। মিরাটের চিফ মেডিকেল অফিসার




দন্তের নির্দেশ দেন। হাসপাতালের লাইসেন্সও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক স্থগিত করা হয়েছে। সংক্রা’মক ভাই’রাসের প্রভাবের কারণে স্বাস্থ্য পরিসেবা পাওয়ার পরিবর্তে সাধারণ মানুষের ক্ষ’তি করতে একবারও পিছপা হয়নি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। একটি সম্পূর্ণ হাসপাতালের লাইসেন্স কে’ড়ে নেওয়া চিকিৎসায় সহায়তা প্রয়োজন এমন লোকদের জন্য সমস্যা তৈরি করতে পারে। যাইহোক, যে কোনও দুর্নী’তিগ্রস্থ ব্যক্তি এমন




ক পরিস্থিতিতে অসহায় মানুষদের কাজে লাগিয়ে অর্থ উপার্জন করে চলেছে,এই বিষয়টি একেবারেই অসহনীয়। ভিডিওতে দেখানো হয়েছে একদল লোক হাসপাতালের কর্মীদের সাথে কথা বলে এবং কোভিড ১৯ নেগেটিভ রিপোর্ট জন্য অনুরোধ করছে । জেলা হাসপাতাল থেকে যাতে তারা কমপক্ষে এক সপ্তাহের জন্য কোনও সমস্যার মুখোমুখি না হন তার জন্যই এমন ব্যবস্থা। ভিডিওতে দেখা গেছে যে, ক্লায়েন্টরা




হাসপাতালের পরিচালককে ২ হাজার টাকা দিচ্ছেন। নেগেটিভ রিপোর্ট এলে বাকি ৫০০ টাকা দেওয়ার কথা বলছেন। সিএমও ডাঃ রাজ কুমার বলেছিলেন, “বিষয়টি তদ’ন্ত করা হয়েছে। ভিডিও থেকে জানা গেছে যে হাসপাতালের পরিচালক শাহ আলম টাকার বিনিময়ে লোকদের একটি নকল করোনা নে’গেটিভ রিপোর্ট দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন। তার বিরু’দ্ধে মা’মলা দায়ের করা হয়েছে।”জেলা ম্যাজিস্ট্রেট অনিল ধিংড়া




হাসপাতালের লাইসেন্স বাতিলের নির্দেশ দিয়েছেন। যেহেতু এ জাতীয় কোনও কাজের ক্ষ’তি হতে পারে তাই বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে।এমন সময়ে যখন সকলের অতিরিক্ত যত্নবান এবং দায়িত্বশীল হওয়া উচিত, কিছু লোক অতিরিক্ত অর্থ উপার্জনের লক্ষে দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়ছে।







