জন্মদিনের কেক এ মোমবাতি দিচ্ছেন? বাড়ছে মারত্মক রোগ – জন্মদিনে কেকে মোমবাতি ব্যবহারের আগে দ্বিতীয়বার ভাবুন।একটি গবেষণার ফলাফল হিসেবে জানা গেছে, জ্বলন্ত মোমবাতিতে কেকের মধ্যে ব্যাকটেরিয়া ছড়িয়ে দেয় ফু দিয়ে নেভানোর কারণে।যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ক্যারোলিনার ক্লেমসন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক জানিয়েছেন,




জন্মদিনের কেকে জ্বালানো মোমবাতি ফু দিয়ে নেভানোর সময় ১৪০০% বেশি ব্যাকটেরিয়া সৃষ্টি হয়।যখন একেকজন মানুষ মোমবাতি ফু দিয়ে নেভান তখন মুখের লালা জন্মদিনের কেকের ওপর পরে ও তা কেকের ওপর ১৪০০% ব্যাকটেরিয়া সৃষ্টি করে।গবেষণায় প্রচুর ব্যাকটেরিয়া পাওয়া গেলেও সবচেয়ে আশ্চর্জজনক বিষয়টি হলো ফু দিয়ে ব্যাকটেরিয়ার সৃষ্টি।এক ফুতে ১২০ বারের ভবেশি ব্যাকটেরিয়ার সৃষ্টি হইয়েছে,




যা থেকে বোঝা যায় যে, কিছু মানুষ অন্য মানুষের তুলনায় অনেক বেশি ব্যাকটেরিয়া সৃষ্টি করে থাকে।এই তথ্য জন্মদিনের কেকে মোমবাতির আসল আনন্দ থেকে বঞ্চিত করার জন্য নয়।মানুষের মুখ ব্যাকটেরিয়া পূর্ণ যা অধিকাংশই ক্ষতিকারক নয়।তাই ঝুঁকি এড়াতে জন্মদিনের কেকে মোমবাতি জ্বালানোর প্রথা থেকে বিরত চাইলেই থাকতে পারেন।




সুখী দাম্পত্য জীবন গোড়ার কয়টি সহজ উপায়
কোনো দাম্পত্য জীবন প্রথম থেকেই পরিপূর্ণ সুখের হয় না।দাম্পত্য জীবনে সুখ হলে দুজনেরই একেওপরের প্রতি বিশ্বাস এবং শ্রদ্ধা রাখতে হবে।অনেক দম্পতির দেখা যায় ভালো দাম্পত্য জীবনের একটি ছক রয়েছে। অন্যদিকে অনেকেই বিবাহিত জীবনকে শান্তভাবে নিয়ন্ত্রণ বা সামলাতে পারেন না।সুখী দাম্পত্য জীবন পেতে অনেক আগে থেকেই কিছু অভ্যাস প্রচলিত রয়েছে।




আসুন আমরা জেনে নিই এই অভ্যাসগুলো সম্পর্কে-শ্রদ্ধা: শ্রদ্ধাবোধ প্রত্যেক ভালো দাম্পত্য জীবনের একটি সু-অভ্যাস, সুখী দাম্পত্য জীবন এটার অংশ। তবে শুধু এই নয় যে সঙ্গী বা সঙ্গিনীর প্রতি শ্রদ্ধাবোধ থাকতে হবে, নিজের প্রতিও থাকতে হবে।সঙ্গ দেওয়া: সঙ্গ একজন আরেকজনের প্রতি মনোসংযোগ এবং নির্ভশীলতা বাড়ায়।




কিন্তু মানসিক সমর্থনের অভাবে ধীরে ধীরে সঙ্গীর উপর চাপ বাড়তে থাকে। এর ফলে সম্পর্কে অবনতি হবে।খুশি থাকা-খুশি রাখা: সঙ্গীর মেজাজকে ভালো রাখতে মজার কোনো কাজ করতে পারেন। এটা আপনার সম্পর্ককে অন্য মাত্রায় পৌঁছে দেবে। নিজের খুশি থাকার বিষয়গুলো বাহ্যিক কারণের সঙ্গে যুক্ত করা এবং




সঙ্গীর উপর নির্ভর করা উচিত না। ভালো মুহূর্ত উপভোগ: একে অন্যের প্রাপ্তি স্বীকারের জন্য ভোল মুহূর্তগুলো উদযাপন করুন। দীর্ঘ ভ্রমণে বেরিয়ে পড়ুন। এর ফলে হ্যাপি হরমোন নিঃসরণ হয়ে চাপ কমবে। সব কিছু এক সঙ্গেই করতে হবে এটা নয়। প্রকৃতপক্ষে অন্যের আগ্রহের প্রতি নজর রাখতে হবে যাতে আলাদাভাবে সে সময় ব্যয় করতে পারে।







